ডিজিটাল পদ্ধতি অবলম্বন করে যে মার্কেটিং করা হয় তাকেই ডিজিটাল মার্কেটিং বলা হয়। ডিজিটাল মার্কেটিং করার জন্য প্রয়োজন মোবাইলে অথবা কম্পিউটারে আর ইন্টারনেট কানেকশন।ডিজিটালওয়ে ব্যবহার করে খুব সহজেই যেকোন ব্যবসাকে সহজে প্রমোট করা যায় এবং এর দ্বারা খুব সহজে লিড জেনারেশন করা যায় আজকাল মানুষ আগের মতো ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ে বসে নেই এখন বর্তমানে ইন্টারনেটের কল্যাণে খুব সহজে ব্যবসায়ীকে আরো গতিশীল করে তোলার জন্য ইন্টারনেটের মাধ্যমে ব্যবহার করে তারা বিজনেস পরিচালনা করছে।ফলে খুব সহজে অনেকগুলা ক্রেতা তারা পেয়ে যাচ্ছে এবং খুব কম সময়ে তাদের কাছে তাদের পণ্য সরাসরি পৌঁছে দিতে পারছেন সুতারাং বলা যায় যে ডিজিটাল মার্কেটিং এর গুরুত্ব অনেক বেশি। ই-কমার্স একসময় একটি স্বপ্নের নাম ছিল কিন্তু বর্তমানে তা বাস্তবে অনেক গুরুত্ব বহন করে কারণ এর মাধ্যমে খুব সহজে আমরা যেকোন কিছু কেনাকাটা করতে পারি এবং ডিজিটাল ওয়ে ব্যবহার করে পেমেন্ট করতে পারি ফলে আমরা ঘরে বসেই আমাদের প্রয়োজন এই পণ্যটি আমাদের হাতের কাছে এসে পৌঁছে যায় ফলে আমাদের জীবনযাত্রা আরো সহজ হয়ে উঠছে এখন আর কষ্ট করে বাজারে গিয়ে দেখে শুনে পণ্য কিনতে হয় না এখন ঘরে বসেই ইন্টারনেটের মাধ্যমে ব্যবহার করে আমরা নিজেদের পছন্দমতো যেকোনো পণ্য কিনতে পারি।একজন ব্যবসায়ী লক্ষ থাকে তার ব্যবসাকে আরো বৃদ্ধি করা এবং তার চেয়ে কয়েকগুণ বৃদ্ধি করা এজন্য তাকে অনেক কিছু করতে হয় তার মধ্যে একটি হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং ডিজিটাল মার্কেটিং বিক্রয় অনেক পরিমানে বাড়বে না তাই তাকে ডিজিটাল মার্কেটিং এর জন্য ইনভেস্ট করতে হবে ডিজিটাল মার্কেটিং খুব সহজে করা যায় যে কেউ চাইলে ডিজিটাল মার্কেটিং ব্যবহার করে তাদের ব্যবসা কে আরো গতিশীল করে তুলতে পারে আমাদের ডিজিটাল মার্কেটিং শিখার আরও গুরুত্ব রয়েছে।ডিজিটাল মার্কেটিং এর কয়েকটি ধাপ রয়েছে তার মধ্যে একটি হলো ফেসবুক মার্কেটিং ,টুইটার মার্কেটিং্ইনস্টাগ্রম মারকেটিং, লিংক দি্ সোশ্যাল মিডিয়া গুলো ব্যবহার করে আজকাল অনেকেই তাদের ব্যবসা পরিচালনা করছে তাছাড়া ইউটিউব হচ্ছে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম যা দিয়ে নিজেদের পণ্যকে প্রমোট করার জন্য ভিডিও তৈরি করে,পণ্যকে মানুষকে দেখানো যেতে পারে তা দেখার মাধ্যমে মানুষের প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি হবে ফলে তাদের বিক্রয় বৃদ্ধি পাবে।
ডিজিটাল মার্কেটিং করার জন্য অনেকগুলো মাধ্যম রয়েছে সবগুলা বিষয় আলোচনা করা হলো
১।ফেসবুক মার্কেটিং
২।ইনস্টাগ্রম মারকেটিং
৩টুইটার মার্কেটিং
৪ইউটিউব মার্কেটিং।
৫।টোটাল এসইও
৬।অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
১।ফেসবুক মার্কেটিং
ফেসবুক হচ্ছে জনপ্রিয় একটি সোশ্যাল মিডিয়া সাইট যেখানে লক্ষ লক্ষ মানুষ প্রতিদিন ভিজিট করে থাকে ফেসবুক থেকে খুব সহজে রেডিমেড ক্রেতা পাওয়া যায় আজকাল অনেক ব্যবসা ফেসবুকে ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে ফেসবুক এখন শুধু সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম না পণ্য ক্রয় বিক্রয়ের ও একটি ভাল মাধ্যম ফেসবুক ব্যবহার করে অনেক কোম্পানি তাদের ব্যবসা কে আরও উন্নত করতে তাছাড়া ফেসবুকের মাধ্যমে খুব সহজে বিক্রয় করা সম্ভব ফেসবুক এড ক্যাম্পেইন করার মাধ্যমে নির্দিষ্ট জায়গার মধ্যে বা নির্দিষ্ট এরিয়ার মধ্যে আপনি এড ক্যাম্পেইন করতে পারেন এতে করে ওই নির্দিষ্ট এলাকার আপনি খুব সহজে ক্রেতা পেয়ে যাবেন তাছাড়া আপনি চাইলে ফেসবুক এড ক্যাম্পেইন এর মাধ্যমে আপনাদের ক্রেতা বয়স কত থেকে কত বয়স তা নির্দিষ্ট করে দিতে পারেন এবং তাদের ইন্টারেস্ট অনুযায়ী আপনি প্রচারণা চালাতে পারেন ফলে অল্প কিছু টাকার বিনিময়ে আপনি অনেকগুলো ক্রেতা পেয়ে যাবেন যাতে আপনার ব্যবসা আরো বৃদ্ধি পাবে তাই ফেসবুক টা হচ্ছে খুবই জনপ্রিয় একটি মাধ্যম ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য ফেসবুক টা খুবই জনপ্রিয় । কিছু মানুষ আছে যারা ফেসবুকে শুধু আনন্দ জন্য ব্যবহার করে আর কিছু মানুষ আছে যারা ফেসবুক টাকে ব্যবহার করে তাদের ব্যবসা কি আরও গতিশীল করে তোলে।আপনি ফেসবুকে দুইভাবে ব্যবহার করতে পারেন এক নাম্বার হচ্ছে আপনি এতে টাকার বিনিময় পেট ক্যাম্পেইন করতে পারেন তাছাড়া আপনি অর্গানিক ট্রাফিক জেনারেশন করতে পারেন এর জন্য প্রয়োজন ধৈর্য মেধা এবং ক্রিয়েটিভিটি।আপনি আপনার বিজনেসের জন্য একটি বিজনেস পেজ তৈরী করে নিতে পারেন সে বিজনেস পেজ এর মাধ্যমে আপনি এড ক্যাম্পেইন করতে পারেন অথবা অর্গানিক ভাবে বিভিন্ন গ্রুপে আপনার পেজ থেকে শেয়ার করে আপনার বিজনেসকে প্রমোট করতে পার। মানুষ ফেসবুকে ব্যবহার করে খুব সহজে তাদের ব্যবসা কে পরিচালনা করছে যা সবচেয়ে বড় সোশল মেডিয়া সাইটস হওয়ার কারণেই সম্ভব হয়েছে তাই ফেসবুক মার্কেটিং এর বিকল্প কিছু হতে পারে ডিজিটাল মার্কেটিং এর সবচেয়ে বড় মাধ্যম হচ্ছে ফেসবুক মার্কেটিং।
২।ইনস্টাগ্রম মারকেটিং
সোশ্যাল মিডিয়া সাইট গুলোর মধ্যে ইনস্টাগ্রাম টা অন্যতম একটি মাধ্যম। যার মাধ্যমে আমরা দেখতে পাই ভিডিও এবং ছবি এটাকে ভিডিও এবং ছবি শেয়ারের মাধ্যমে বলা হয়ে থাকে ।বর্তমানে ইনস্টাগ্রামের চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং এর জনপ্রিয়তা শীর্ষে ।ইনস্টাগ্রাম কে ব্যবহার করে এখন অনেক ব্যবসা পরিচালিত হচ্ছে...।ইনস্টাগ্রাম ব্যবহার করেও এখন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে শুরু করে অনেকগুলা মার্কেটিং করা যায় । ইনস্টাগ্রামে বিজনেস করতে হলে অবশ্যই আপনাকে একটি ওই রিলেটেড আইডি খুলতে হবে এবং সে অনুযায়ী আপনাকে বিভিন্ন পোস্ট করতে হবে এবং আপনার ফলোয়ার বৃদ্ধি করতে হবে যদি আপনার ফলোয়ার কম থাকে সে ক্ষেত্রে আপনি শুরু থেকেই কম সেলস পাবেন যদি আপনার অনেক ফলোয়ার থাকে সে ক্ষেত্রে আপনার বিক্রয় অটোমেটিক বৃদ্ধি পাবে।ইন্সটাগ্রাম এর ফলোয়ার বৃদ্ধি করার অনেকগুলা উপায় আছে তার মধ্যে অন্যতম হলো আপনি যে রিলেটেড বিজনেস করতে চান বা করেন সে রিলেটেড কাস্টমারদের কে আপনি ফলোয়ার বানাবেন দেন তাদের ফলো করবেন তারা আপনাকে ফলো ব্যাক করবে এর মাধ্যমে আপনি দৈনিক একটা নির্দিষ্ট ফলোয়ার ক্রিয়েট করতে পারেন অতিরিক্ত ফলোয়ার করার ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করবেন অতিরিক্ত করতে গিয়ে আপনার আইডি ব্যান দিতে পারে তাই এক্ষেত্রে সাবধান থাকতে হবে
৩। টুইটার মার্কেটিং
সোশ্যাল মিডিয়া সাইট গুলোর মধ্যে টুইটার হচ্ছে অনেক সিকিউরড একটি সাইট যা সাধারণত উন্নত বিশ্বের মানুষ গুলো ব্যবহার করে থাকে আপনি যদি আমেরিকাকে টার্গেট করে বিজনেস করতে চান সে ক্ষেত্রে টুইটার মার্কেটিং আপনার জন্য বেস্ট কারণটা মার্কেটিং করার জন্য আপনি অনেকগুলো সুবিধা পাবেন টুইটারে। যে কোন লিংক সহজে শেয়ার করা যায় যা ফেসবুক সহ অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়াতে ব্যবহার করা যায় না টুইটারে যদি আপনার অনেক ফলোয়ার থাকে সে ক্ষেত্রে আপনি সহজেই টুইটার মার্কেটিং করে সফল হতে পারবেন।স্বনামধন্য মানুষেরা টুইটারকে ব্যবহার করে থাকেন তাছাড়া আমেরিকাসহ অনেকগুলো উন্নত দেশে টুইটারে জনপ্রিয়তার হয়েছে তাই বাইরের দেশগুলো কে টার্গেট করে যদি আপনি মার্কেটিং করতে চান সে ক্ষেত্রে টুইটারে বেস্ট এর জন্য প্রয়োজন আপনার একটি টুইটার একাউন্ট এবং সেখানে প্রচুর ফলোয়ার বৃদ্ধি করার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই আপনার ব্যবসাকে মানুষের কাছে পৌঁছাতে পারবেন এবং ভাল ভাল পোষ্ট করার মাধ্যমে আপনি তাদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠতে পারবেন এবং সবাই আপনাকে বিশ্বাস করতে শুরু করবে তাছাড়া মার্কেটিং করে আপনি বেশি একটা লাভবান হতে পারবেন না তাই প্রয়োজন অনেক ফলোয়ার বৃদ্ধি করা ।টুইটার মার্কেটিং করে আপনি খুব সহজে বাইরে থেকে লিড জেনারেশন করতে পারেন বিশেষ করে আমেরিকা এবং ইউরোপের টুইটার মার্কেটিং এর জনপ্রিয়তার শীর্ষে।
৪। ইউটিউব মার্কেটিং
বর্তমান বিশ্বে ইউটিউব হচ্ছে ভিডিও শেয়ারিং এর জন্য খুবই জনপ্রিয় একটি মাধ্যম এতে প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ ভিডিও আপলোড করা হয় এবং সে ভিডিওগুলো দেখে যে কেউ তাদের সমস্যা এবং সমাধান করতে পারবেন তাছাড়া এটা একটি স্কুল বলা যেতে পারে এখান থেকে অনেকে অনেক কিছু শিখতে পারে তাছাড়া ইউটিউব ব্যবহার করে বর্তমানে অনেক মানুষ অনেক রকম ব্যবসা পরিচালনা করছে ব্যবসার জগতে ইউটিউব খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে তার মধ্যে আপনি যদি চান আপনার ব্যবসায় প্রোডাক্টের মানুষের কাছে পরিচিত করাতে সে ক্ষেত্রে আপনি ইউটিউব এর মাধ্যমে ভিডিও তৈরি করে মানুষকে দেখাতে পারেন ফলে মানুষ সরাসরি আপনার প্রোডাক্ট অর্ডার করতে পারবে এবং পণ্যের মান গুনাগুন সম্পর্কে ধারণা পাবে। তাছাড়া ইউটিউব এর মাধ্যমে আপনি চাইলে অন্য কারো ব্যবসা কেউ প্রচার করতে পারেন এর বিনিময় যদি কেউ আপনার প্রোডাক্ট কিনে সে ক্ষেত্রে আপনি একটি কমিশন পাবেন।
তাছাড়া অনেক জনপ্রিয় চ্যানেল রয়েছে সেখানে আপনি আপনার বিজ্ঞাপনকে প্রদর্শন করতে পারেন এতে খুব সহজে আপনার ব্যবসার প্রচার এবং প্রসার ঘটবে এবং অনেক বিক্রয় বৃদ্ধি পাবে কারণ তাদের অলরেডি অনেক সাবস্ক্রাইবার এবং ফলোয়ার রয়েছে আপনার বিজ্ঞাপন টা খুব সহজে মানুষের কাছে পৌঁছে যাবে এছাড়া আরো অনেকগুলো উপায় রয়েছে ইউটিউব থেকে ব্যবসা করার ।
৫।টোটাল এসইও
এসইও হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন যা দিয়ে খুব সহজে আপনি আপনার ওয়েবসাইটকে টপ রাংকিং আনতে পারেন এবং ভিজিটরদের কাছে খুব সহজে পৌঁছে দিতে পারেন সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন না করলে আপনি অনেক পিছিয়ে পড়বেন আপনার প্রতিদ্বন্দ্বী আপনাকে খুব সহজে ওভারটেক করে অনেক লিড জেনারেশন করে নেবে যেখানে আপনি খালি হাতে ফিরছেন তাই সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের গুরুত্ব অনেক বেশি ।সার্চ করে আপনি আপনার ব্যবসাকে আরো গতিশীল করে তুলতে পারেন যখনই আপনার ওয়েবসাইটটি গুগোল টপ রাংকিং এ থাকবে তখনই মানুষ আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিট করবেন এবং বিক্রয় বৃদ্ধি পাবে তাছাড়া আপনি খুব সহজে সফল হতে পারবেন সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এর মাধ্যমে আপনি আপনার সম্ভাব্য ক্রেতাদের সম্ভাব্য ক্রেতা খুজে পাবেন। আপনি তাদের কাছে আপনার প্রোডাক্ট এবং সার্ভিস দিতে পারেন।
৬।অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি?
আসুন জেনে নেই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি ? অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে এমন একটি মাধ্যম যা দিয়ে আপনার কোন প্রোডাক্ট ও সার্ভিস যদি না থাকে সে ক্ষেত্রে আপনি অন্যের প্রোডাক্ট অথবা সার্ভিসকে বিক্রয় করে দিয়ে তার বিনিময় কিছু কমিশন পাবেন আর এটাই হচ্ছে এফিলিয়েট মার্কেটিং।আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং জানেন সে ক্ষেত্রে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করাটা খুব সহজ কারণ আপনার যদি বিজনেস করার মত কোন এমাউ্নট না থাকে সে ক্ষেত্রে আপনি অ্যাফিলিয়েট করে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারেন আপনি অ্যামাজনের সহ অনেকগুলো সাইট আছে যেগুলো থেকে আপনি খুব সহজেই এফিলিয়েট প্রোগ্রাম নিতে পারেন এবং অ্যাফিলিয়েট করে অনেকগুলা লিড জেনারেশন করতে পারেন।বর্তমান বিশ্বে অ্যাফিলিয়েট এর জন্য অ্যামাজন কে সবচেয়ে প্রাধান্য দিয়ে থাকে কারণ অ্যামাজন সাইট সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি সাইট যার মাধ্যমে খুব সহজে ক্রেতা তারা তাদের নির্দিষ্ট পণ্য কিনতে পারে এবং অনেক বিশ্বাসের সাথে অ্যামাজন সব সময় ক্রেতাদের বিশ্বাসের মর্যাদা দিয়ে থাকে সর্বদা সঠিক এবং ভালো মানের প্রোডাক্ট দিয়ে থাকে। তাই ডিজিটাল মার্কেটিং এর মধ্যে অ্যাফিলিয়েট অন্যতম একটি মাধ্যম ।
ডিজিটাল মার্কেটিং
মার্কেটিং
ডিজিটাল মার্কেটিং কি?
প্রোডাক্ট মার্কেটিং
অনলাইন মার্কেটিং
0 Comments
Thank you for your feedback